নিজস্ব প্রতিবেদক:
মানবিক, সমাজসেবক,ন্যায় ও আদর্শবান বিএনপি নেতা হিসেবে আগে থেকেই পরিচিতি পেয়েছেন রায়পুরা পৌর বিএনপির সভাপতি ইদ্রিস আলী মুন্সী। বিএনপি দলের জন্য জীবনের ত্যাগ তিতিক্ষার পরীক্ষার ফলাফলে গোল্ডেন A+ পেয়ে দলমত নির্বিশেষ সব মহলের প্রশংসায় ভাসছেন তিনি।
ইদ্রিস আলী মুন্সী ১৯৮৯, ৯০ সালে দিকে ছাত্রদলের রাজনীতি থেকে রাজনীতি শুরু করেন, স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলন রায়পুরা ডিগ্রি কলেজে মিছিল মিটিং রাতের অন্ধকারে দেওয়ালে দেওয়ালে স্বৈরাচার বিরোধী চিকা মারতেন। পর থেকে দলের সব নিয়ম-কানুন মেনে নানাবিধ প্রতিকূলতা পেরিয়ে বিএনপি দুঃসময়ে গায়েবি মামলা হামলা স্বীকার হয়েও বিএনপির পাশে থেকে গেছেন। একই সঙ্গে রায়পুরা উপজেলা বিএনপি দলকে শক্তিশালী ও দুর্নীতিমুক্ত রাখার অঙ্গীকারে জিয়ার আর্দশ ও স্বপ্ন বাস্তবায়নেও দিনরাত দলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
ইদ্রিস আলী মুন্সী ইসলাম ও সভ্যতা নিয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করেন। পেশায় তিনি শিক্ষকতায় রয়েছেন। তার বিএনপির দলে তিল তিল করে গড়ে ওঠার রাজনৈতিক জীবনের পদবি স্বরুপ: ১. রায়পুরা উপজেলা শাখা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য ২. রায়পুরা ডিগ্রি কলেজ সংসদ ১৯৯১ সালের সাবেক ভি.পি ৩. রায়পুরা উপজেলা জাতীয়বাদী যুবদলের নির্বাচিত সাবেক সাধারণ সম্পাদক ৪. উপজেলা জাতীয়বাদী যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ৫. উপজেলা জাতীয়বাদী যুবদলের সাবেক সভাপতি ৬. রায়পুরা পৌরসভা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ৭. রায়পুরা পৌরসভার বিএনপি সাবেক সদস্য সচিব ৮. রায়পুরা পৌরসভা বিএনপি সভাপতি (চলমান) ৯. রায়পুরা থানায় মামলা আছে দুটি বিস্ফোরক মামলা, মামলা নং- (১৪) ১৯/০১/২০১৫ আরেকটি একই মামলা, মামলা নং- (১৬) ২১/০১/২০১৫, ১০. রাজনৈতিক জীবননে কারাবাস ২১ দিন।
নরসিংদী জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম খলিল উল্লাহ সেন্টু বলেন, আমার পিতা মরহুম আবদুল জলিল মিয়া জাগদল থেকে বিএনপি প্রতিষ্ঠা রায়পুরা থানা বিএনপির কোষাধ্যক্ষ ছিলেন, আমরা বিএনপির পরিবারের সন্তান, আমার বড় ভাই ইদ্রিস আলী মুন্সী ১৯৯৬ সালে রায়পুরা আর, কে, আর, এম উচ্চ বিদ্যালয়ের মেনেজিং কমিটির নির্বাচনে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত সদস্য। সে রাজনীতি করতে গিয়ে ২০১৪ সালে দিকে একতরফা নির্বাচন বিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে নীলকুঠি ও মরজালের ২ টি মিথ্যা মামলায় প্রধান আসামী দেখিয়ে গ্রেপ্তার করে দীর্ঘদিন কারাবরন করেন। তাছাড়া বিভিন্ন রাজনৈতিক মামলা হামলার শিকার হয়ে উনার পরিবারের সদস্য এবং ইদ্রিস আলী মুন্সি ১০ টি মামলার আসামী হয়েছেন। তিনি আরও বলেন, আমরা জিয়ার সৈনিক। বিএনপির দুঃসময়ে মিটিং, মিছিল, স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার অন্যায়ের প্রতিবাদসহ বিএনপিকে রায়পুরা উপজেলার মধ্যে টিকে রাখার জন্য সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছি বলে জানান।
পৌর বিএনপি সভাপতি ইদ্রিস আলী মুন্সী বলেন, স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার বিগত ১৫ বছর শাসনামলে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে আমাকে মিথ্যা মামলায় কারাবরণ করতে হয়। তবুও আমি স্বৈরাচারী হাসিনার অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেনি। তাছাড়া বিএনপির সকল দলের নেতৃবৃন্দরা প্রকৃত আমার প্রতি ভালোবাসা আছে বলেই আপনাদের মাঝে আল্লাহর রহমতে বেঁচে আছি। তিনি আরও বলেন, জিয়ার আর্দশ ও তার ঘনিষ্ঠ ছেলে সন্তান তারেক জিয়ার নির্দেশ ও আর্দশকে বুকে ধারণ করে দলের জন্য দিনরাত কাজ করে যাচ্ছি। আর অন্যায়ের কাছে কখনও মাথা নত করিনি আর করবো না।